জয়পুরহাট: উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী শস্য উদ্বৃত্ত জেলা হিসেবে খ্যাত জয়পুরহাটের পার্শ্বের দিনাজপুর ও গাইবান্ধাসহ উত্তরের প্রায় সব কটি জেলায় বন্যা এবং ওই জেলাগুলোর প্রায় প্রতিটি নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে বইয়ে গেলেও র্দীঘ দিনেও জয়পুরহাটে বৃষ্টির দেখা নেই। বর্ষপুঞ্জি অনুযায়ী এখন চলছে বর্ষাকাল । আষাঢ় পেরিয়ে শ্রাবণের ৬দিন অতিক্রান্ত হলেও চলছে খরা ।আকাশ মেঘে ঢেকে এলেও কিছুতেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে না। এদিকে প্রয়োজনীয় বৃষ্টির অভাবে আমন চাষ আর পাট জাগ দেয়া নিয়ে জেলার কৃষকরা পড়েছেন চরম র্দুভাবনায়।
এমনি অবস্থায় কাঙ্খিত বৃষ্টির আশায় জয়পুরহাটের শহরতলীর মাদারগঞ্জ কালী মন্দিরে ঢাক ঢোল পিটিয়ে আর সানাই বাজিয়ে বিকাল থেকে গভীর রাত অবধি নানা আয়োজনে ‘ব্যাঙ ও ব্যাঙির বিয়ে’ দিয়েছে সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা । আর সেই সাথে পর্যাপ্ত বৃষ্টির জন্য করা হয় প্রার্থনা। বিয়েতে আপ্যায়ন করা হয়েছিল শতাধিক গ্রামবাসীকে। এ বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের দায়িত্ব পালন করেন মন্দিরের পুরহিত চঞ্চল চক্রবর্তী।
হিন্দু সম্প্রদায় বিশ্বাস, ব্যাঙে বিয়ে দিলে নাকি কাঙ্খিত বৃষ্টির দেখা মিলে। তাদের মতে ‘ইন্দ্র’ হলো বৃষ্টির দেবতা। আর ‘ব্যাঙ’ হল বৃষ্টির প্রতীক।তাই এ জাঁকজমকপূর্ন ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন।কিন্তু তারপরও কিন্তু আকাশ মুখ ভার করে বসেই আছে।বৃষ্টিপাত হচ্ছে না কিছুতেই। --ডিনিউজ
এমনি অবস্থায় কাঙ্খিত বৃষ্টির আশায় জয়পুরহাটের শহরতলীর মাদারগঞ্জ কালী মন্দিরে ঢাক ঢোল পিটিয়ে আর সানাই বাজিয়ে বিকাল থেকে গভীর রাত অবধি নানা আয়োজনে ‘ব্যাঙ ও ব্যাঙির বিয়ে’ দিয়েছে সনাতন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা । আর সেই সাথে পর্যাপ্ত বৃষ্টির জন্য করা হয় প্রার্থনা। বিয়েতে আপ্যায়ন করা হয়েছিল শতাধিক গ্রামবাসীকে। এ বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের দায়িত্ব পালন করেন মন্দিরের পুরহিত চঞ্চল চক্রবর্তী।
হিন্দু সম্প্রদায় বিশ্বাস, ব্যাঙে বিয়ে দিলে নাকি কাঙ্খিত বৃষ্টির দেখা মিলে। তাদের মতে ‘ইন্দ্র’ হলো বৃষ্টির দেবতা। আর ‘ব্যাঙ’ হল বৃষ্টির প্রতীক।তাই এ জাঁকজমকপূর্ন ব্যাঙের বিয়ের আয়োজন।কিন্তু তারপরও কিন্তু আকাশ মুখ ভার করে বসেই আছে।বৃষ্টিপাত হচ্ছে না কিছুতেই। --ডিনিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়