ঢাকা: প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমামকে নিয়ে প্রশ্ন তুললেন অওয়ামী লীগের এক সংসদ সদস্য। বৃহস্পতিবার গণভবনের অওয়ামী লীগের বৈঠকে ওই প্রশ্ন তিনি তোলেন। তিনি বলেন, এইচ টি ইমাম কোনোভাবেই এত গুরুত্ব পেতে পারেন না।
ওই সংসদ সদস্য প্রশ্ন করেন ‘কেন এইচ টি ইমামকে এতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খন্দকার মোশতাকের শাসনামলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ছিলেন। তখন তাদেরকে শপথ পাঠ করানোয় এইচ টি ইমামের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য।
তরুণ এই সংসদ সদস্যের দাবি ঐ সময় যারা বিশ্বাসঘাতক ছিলেন তাদেরকে অপেক্ষাকৃত কম পদ দিয়ে নিস্ক্রিয় করে রাখা উচিত।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর নানাভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেন কয়েকজন উপদেষ্টা। এদেরকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেতর অসন্তোষ প্রকাশ্য। বিশেষ করে এইট টি ইমাম এবং তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে নিয়ে বারবার কথা বলেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
অনির্বাচিত এই উপদেষ্টাদের সরকার পরিচালনায় নানাভাবে অনৈতিক প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ আছে। বলা হয়, তারা সরকার পরিচালনায় কোনো শপথ নেননি। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে উপস্থিত থাকেন। সরকারের গোপনীয় অনেক বিষয়ও তাদের সামনে আলোচনা হয়।
চারদলীয় জোট সরকারের আমলেও বেশ কয়েকজন উপদেষ্টাকে নিয়ে সমালোচনা ছিল বিএনপির ভেতরেই। জোট সরকারের পতনের পর ওই উপদেষ্টাদের কেউ কেউ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। একজন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের ‘দুর্নীতি’ নিয়ে বইও লিখেছেন।
পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের পর আওয়ামী লীগের নেতারা দলের ভেতর সংস্কারের কথা বলছেন। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম প্রকাশ্যেই বিতর্কিতদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের একাধিক নেতা বলছেন, বিতর্কিত বলতে কয়েকজন মন্ত্রীর পাশাপাশি উপদেষ্টাদেরও বোঝাচ্ছেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার গণভবনে বৈঠকেও বিষয়গুলো ওঠে আসে বলে সূত্র জানায়। তবে উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ নিয়ে কিছু বলেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য নুহ উল আলম লেলিন বলেন, যারা দলের জন্য কাজ করবে তাদের নিয়ে সমালোচনা-আলোচনা হবেই। যারা কাজ করে না তাদের নিয়ে কিছুই হয় না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দলের যখন কঠিন সময় যায় তখন একে অন্যকে দোষারোপ করে। কেউ যদি সমস্যা করে তাকে নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হবে। এটা নিয়ে প্রকাশ্যে বলার কিছু নেই। এনিয়ে প্রকাশ্যে কথা বললে তৃণমূল নেতাকর্মীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
এইচ টি ইমামের মন্তব্য জানতে চাইলে তার দপ্তর থেকে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর জন প্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা বৈঠকে আছেন। পরে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও এইচ টি ইমামের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।-ঢাকা টাইমস
ওই সংসদ সদস্য প্রশ্ন করেন ‘কেন এইচ টি ইমামকে এতো গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খন্দকার মোশতাকের শাসনামলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ছিলেন। তখন তাদেরকে শপথ পাঠ করানোয় এইচ টি ইমামের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য।
তরুণ এই সংসদ সদস্যের দাবি ঐ সময় যারা বিশ্বাসঘাতক ছিলেন তাদেরকে অপেক্ষাকৃত কম পদ দিয়ে নিস্ক্রিয় করে রাখা উচিত।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর নানাভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেন কয়েকজন উপদেষ্টা। এদেরকে নিয়ে আওয়ামী লীগের ভেতর অসন্তোষ প্রকাশ্য। বিশেষ করে এইট টি ইমাম এবং তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে নিয়ে বারবার কথা বলেছেন আওয়ামী লীগের নেতারা।
অনির্বাচিত এই উপদেষ্টাদের সরকার পরিচালনায় নানাভাবে অনৈতিক প্রভাব বিস্তারের অভিযোগ আছে। বলা হয়, তারা সরকার পরিচালনায় কোনো শপথ নেননি। কিন্তু মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে উপস্থিত থাকেন। সরকারের গোপনীয় অনেক বিষয়ও তাদের সামনে আলোচনা হয়।
চারদলীয় জোট সরকারের আমলেও বেশ কয়েকজন উপদেষ্টাকে নিয়ে সমালোচনা ছিল বিএনপির ভেতরেই। জোট সরকারের পতনের পর ওই উপদেষ্টাদের কেউ কেউ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। একজন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের ‘দুর্নীতি’ নিয়ে বইও লিখেছেন।
পাঁচ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে পরাজয়ের পর আওয়ামী লীগের নেতারা দলের ভেতর সংস্কারের কথা বলছেন। দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম প্রকাশ্যেই বিতর্কিতদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের একাধিক নেতা বলছেন, বিতর্কিত বলতে কয়েকজন মন্ত্রীর পাশাপাশি উপদেষ্টাদেরও বোঝাচ্ছেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার গণভবনে বৈঠকেও বিষয়গুলো ওঠে আসে বলে সূত্র জানায়। তবে উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ নিয়ে কিছু বলেননি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য নুহ উল আলম লেলিন বলেন, যারা দলের জন্য কাজ করবে তাদের নিয়ে সমালোচনা-আলোচনা হবেই। যারা কাজ করে না তাদের নিয়ে কিছুই হয় না।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘দলের যখন কঠিন সময় যায় তখন একে অন্যকে দোষারোপ করে। কেউ যদি সমস্যা করে তাকে নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা হবে। এটা নিয়ে প্রকাশ্যে বলার কিছু নেই। এনিয়ে প্রকাশ্যে কথা বললে তৃণমূল নেতাকর্মীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
এইচ টি ইমামের মন্তব্য জানতে চাইলে তার দপ্তর থেকে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর জন প্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা বৈঠকে আছেন। পরে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও এইচ টি ইমামের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।-ঢাকা টাইমস
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়