ঢাকা: তেলাপোকা দেখে আঁতকে ওঠার দিন শেষ। এবার হাতের মোবাইলফোন ব্যবহার করেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন তেলাপোকাকে। অবশ্য সেটি নিছক তেলাপোকা হবে না, হবে সায়েন্স ফিকশনে দেখা যন্ত্রপোকা বা সাইবর্গ!
অলাভজনক সংস্থা কিকস্টার্টারের সহায়তায় ব্যাকইয়ার্ড ব্রেইনস নামে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের একদল গবেষক রবোট ও ককরোচের (তেলাপোকা) সমন্বয়ে এই রবোরোচ তৈরি করেছেন।
তেলাপোকা তাদের দীর্ঘ শুঁড়ের মাধ্যমে আশেপাশের পরিবেশকে অনুভব করতে পারে। এ শুঁড় কোনো বস্তুকে স্পর্শ করা মাত্র তার সংকেত তেলাপোকার মস্তিষ্কে চলে যায়, যার ফলে সেটি বুঝতে পারে যে সামনে বাধা আছে।
তেলাপোকার এই প্রাকৃতিক চলাচল পদ্ধতিকেই রবোরোচে কাজে লাগিয়েছেন গবেষক দল। তারা সার্জারির মাধ্যমে তেলাপোকার শুঁড়ে একটি বৈদ্যুতিক উদ্দীপক বসিয়ে দিয়েছেন। এর জন্য তেলাপোকার ছয়টি পায়ের একটি অপসারণ করতে হয়েছে। এরপর এর পিঠে একটি ‘ব্যাকপ্যাক’ বসিয়ে দিয়েছেন, যা ওই উদ্দীপক যন্ত্র থেকে স্মার্টফোনে সিগন্যাল পাঠাবে। ফলে ব্যবহারকারীরা অ্যাপটি চালু করে স্ক্রিনের বিভিন্ন দিকে স্পর্শ করে পোকাটিকে চলাচলের নির্দেশ দিতে পারবেন। রবোরোচ সেই নির্দেশিত দিকেই হাঁটবে।
এর ব্যাখ্যা হিসেবে গবেষকরা জানান, ফোনের স্ক্রিনের স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে উদ্দীপক যন্ত্রের মাধ্যমে তেলাপোকার মস্তিষ্কে সিগন্যাল চলে যাবে, যার ফলে তার মনে হবে সামনে কোনো বাধা আছে।
পুরো প্রক্রিয়াটি তেলাপোকার জন্য ব্যাথা ও যন্ত্রণাবিহীন বলে দাবি করছেন গবেষকরা।
তিন বছরের গবেষণা ও ১১ বার পুনরাবৃত্তির পর এ প্রজেক্ট সাফল্যের মুখ দেখলো। নিউরোজইক্যাল গবেষণার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন ব্যাকইয়ার্ড ব্রেইনসের সদস্যরা।(ডিনিউজ)
অলাভজনক সংস্থা কিকস্টার্টারের সহায়তায় ব্যাকইয়ার্ড ব্রেইনস নামে যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানের একদল গবেষক রবোট ও ককরোচের (তেলাপোকা) সমন্বয়ে এই রবোরোচ তৈরি করেছেন।
তেলাপোকা তাদের দীর্ঘ শুঁড়ের মাধ্যমে আশেপাশের পরিবেশকে অনুভব করতে পারে। এ শুঁড় কোনো বস্তুকে স্পর্শ করা মাত্র তার সংকেত তেলাপোকার মস্তিষ্কে চলে যায়, যার ফলে সেটি বুঝতে পারে যে সামনে বাধা আছে।
তেলাপোকার এই প্রাকৃতিক চলাচল পদ্ধতিকেই রবোরোচে কাজে লাগিয়েছেন গবেষক দল। তারা সার্জারির মাধ্যমে তেলাপোকার শুঁড়ে একটি বৈদ্যুতিক উদ্দীপক বসিয়ে দিয়েছেন। এর জন্য তেলাপোকার ছয়টি পায়ের একটি অপসারণ করতে হয়েছে। এরপর এর পিঠে একটি ‘ব্যাকপ্যাক’ বসিয়ে দিয়েছেন, যা ওই উদ্দীপক যন্ত্র থেকে স্মার্টফোনে সিগন্যাল পাঠাবে। ফলে ব্যবহারকারীরা অ্যাপটি চালু করে স্ক্রিনের বিভিন্ন দিকে স্পর্শ করে পোকাটিকে চলাচলের নির্দেশ দিতে পারবেন। রবোরোচ সেই নির্দেশিত দিকেই হাঁটবে।
এর ব্যাখ্যা হিসেবে গবেষকরা জানান, ফোনের স্ক্রিনের স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে উদ্দীপক যন্ত্রের মাধ্যমে তেলাপোকার মস্তিষ্কে সিগন্যাল চলে যাবে, যার ফলে তার মনে হবে সামনে কোনো বাধা আছে।
পুরো প্রক্রিয়াটি তেলাপোকার জন্য ব্যাথা ও যন্ত্রণাবিহীন বলে দাবি করছেন গবেষকরা।
তিন বছরের গবেষণা ও ১১ বার পুনরাবৃত্তির পর এ প্রজেক্ট সাফল্যের মুখ দেখলো। নিউরোজইক্যাল গবেষণার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন ব্যাকইয়ার্ড ব্রেইনসের সদস্যরা।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়