ঢাকা : নানা কারণেই নানা মহলে বর্তমান সময়ে তিনি বেশ আলোচিত-সমালোচিত একজন ব্যক্তি। সরকারি কাজে দায়িত্ব পালন করতে এসে পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশে ইতিপূর্বে অন্যান্য কূটনৈতিকদের নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনার ঝড় উঠলেও তার আলোচনা সমালোচনার ক্ষেত্রটি একটু ভিন্ন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন রাজনীতি বা আমেরিকার সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে কথা বলে তিনি যতটা না রাজনীতির মাঠ গরম করেছেন তার চেয়ে ব্যক্তিগত কর্মকান্ড ও জীবন যাপন নিয়ে গণমাধ্যমে আলোচনায় এসেছেন বারবার। তাকে নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে রাজনৈতক অঙ্গণসহ গোটা দেশেও। এইসব কথা যাকে নিয়ে তিনি হচ্ছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনা।
ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব, বাংলাদেশের প্রতি মমত্ববোধ, এদেশের শিল্প-সংস্কৃতি এবং গণমাধ্যমে অবাধ বিচরণের কারণে বাংলাদেশে ড্যান মজিনার এখন অনেক বন্ধু। রাজনীতিক, শীর্ষ ব্যবসায়ী, সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ নানা পেশায় ড্যান মজিনার বন্ধুবান্ধবের অভাব নেই বাংলাদেশে। সবার মাঝে থেকে আবার বিশেষ বন্ধুও হয়েছেন কেউ কেউ। যাদের আমন্ত্রণে অনেক সময় যানজটে ঘেরা রাজধানী ছেড়ে একটু বিশুদ্ধ নির্মল বায়ূ পাওয়ার আশায় অবকাশ যাপনের জন্য চলে যান তাদের নয়নাভিরাম বাগান বাড়ীতে। আবার অনেক সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের মধ্যে সৌহার্দ এবং ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করণের উদ্দেশ্যে মধ্যরাতে আসর জমান নিজ বাসভবনে। মজিনার মধ্যরাতের ওইসব আসরে অতিথিদের তালিকায় রয়েছেন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের শীর্ষ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, সচিব থেকে শুরু করে উর্ধ্বতন আমলা।
প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহের ২/৩ দিন নির্বাচন করে নিশি রাতের বিশেষ অতিথিদের নিয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে জমে উঠে মজিনার মধ্য প্রহরের ওইসব বৈঠক। রাত গভীর হওয়ার সাথে সাথে বৈঠকে বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক আলাপচারিতাই বেশী প্রাধান্য পায়। বৈঠকে অন্যান্য আলোচনার পাশাপাশি উঠে আসে বাংলাদেশের আগামী দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচনকালীন সরকারের রুপরেখা নিয়ে নানাজনের নানা মতাদর্শের কথা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশি রাতের গভীর বৈঠক দীর্ঘসূত্রতার রুপ পেতে থাকে। রাতের মেহমানদের লাল-নীল পানিতে আতিথেয়তার পাশাপাশি চলে দেশী-বিদেশীর সংমিশ্রণে আমোদ-ফূর্তির বিশাল সমারোহ।
ইদানিং ড্যান মজিনার বাসভবনের এই মধ্য রাতের বৈঠক বেশ জমে উঠতে শুরু করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে।(ডিনিউজ)
ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব, বাংলাদেশের প্রতি মমত্ববোধ, এদেশের শিল্প-সংস্কৃতি এবং গণমাধ্যমে অবাধ বিচরণের কারণে বাংলাদেশে ড্যান মজিনার এখন অনেক বন্ধু। রাজনীতিক, শীর্ষ ব্যবসায়ী, সাহিত্যিক, সাংবাদিকসহ নানা পেশায় ড্যান মজিনার বন্ধুবান্ধবের অভাব নেই বাংলাদেশে। সবার মাঝে থেকে আবার বিশেষ বন্ধুও হয়েছেন কেউ কেউ। যাদের আমন্ত্রণে অনেক সময় যানজটে ঘেরা রাজধানী ছেড়ে একটু বিশুদ্ধ নির্মল বায়ূ পাওয়ার আশায় অবকাশ যাপনের জন্য চলে যান তাদের নয়নাভিরাম বাগান বাড়ীতে। আবার অনেক সময় মার্কিন রাষ্ট্রদূত উভয় দেশের মধ্যে সৌহার্দ এবং ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদার করণের উদ্দেশ্যে মধ্যরাতে আসর জমান নিজ বাসভবনে। মজিনার মধ্যরাতের ওইসব আসরে অতিথিদের তালিকায় রয়েছেন দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের শীর্ষ রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, বর্তমান ও সাবেক মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, সচিব থেকে শুরু করে উর্ধ্বতন আমলা।
প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহের ২/৩ দিন নির্বাচন করে নিশি রাতের বিশেষ অতিথিদের নিয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে জমে উঠে মজিনার মধ্য প্রহরের ওইসব বৈঠক। রাত গভীর হওয়ার সাথে সাথে বৈঠকে বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক আলাপচারিতাই বেশী প্রাধান্য পায়। বৈঠকে অন্যান্য আলোচনার পাশাপাশি উঠে আসে বাংলাদেশের আগামী দশম জাতীয় সংসদের নির্বাচনকালীন সরকারের রুপরেখা নিয়ে নানাজনের নানা মতাদর্শের কথা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশি রাতের গভীর বৈঠক দীর্ঘসূত্রতার রুপ পেতে থাকে। রাতের মেহমানদের লাল-নীল পানিতে আতিথেয়তার পাশাপাশি চলে দেশী-বিদেশীর সংমিশ্রণে আমোদ-ফূর্তির বিশাল সমারোহ।
ইদানিং ড্যান মজিনার বাসভবনের এই মধ্য রাতের বৈঠক বেশ জমে উঠতে শুরু করেছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
বিশেষ খবর
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়