ঢাকা : ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দেশটির পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনের তারিখ পুনর্বিন্যাস করে দিয়েছে। আগে এ নির্বাচন ২ জুলাই থেকে শুরু হয়ে পাঁচ পর্যায়ে হওয়ার কথা থাকলেও নতুন নির্দেশ তা শুরু হবে ১১ জুলাই থেকে।
সেইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করবে।
শুক্রবার বিচারপতি এ.কে পাটনায়েক ও বিচারপতি রঞ্জন গগই'র সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি অবকাশকালীন বেঞ্চ এ রায় দেন। পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে দায়ের করা একটি লিভ পিটিশন আমলে নিয়ে এ রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট।
ভারতের সর্বোচ্চ আদালত আরো বলেছে, রাজ্যে নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন হবে কিনা সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেয়ার অধিকার কোলকাতা হাইকোর্টের নেই।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী পঞ্চায়েত নির্বাচনের নতুন সময়সূচি:
১১ জুলাই- পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর।
১৫ জুলাই- পূর্ব মেদিনীপুর, বর্ধমান ও হুগলী।
১৯ জুলাই- হাওড়া ও দুই ২৪ পরগনা।
২২ জুলাই- মালদা, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম।
২৫ জুলাই- দুই দিনাজপুর, কুচবিহার ও জলপাইগুড়ি।
এ রায়ের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যে নির্বাচন কমিশনই শেষ কথা বলবে সে কথা চূড়ান্তভাবে আরেকবার স্মরণ করিয়ে দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
সাম্প্রতিক সময়ে কলকাতা হাইকোর্টে পঞ্চায়েত মামলার শুনানির সময় অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চট্ট্যোপাধ্যায়সহ রাজ্য সরকারের আইনজীবীরা একাধিকবার দাবি করেন, পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশন আসলে নির্বাচন করতে চায় না। নানা অজুহাতে নির্বাচন পিছিয়ে দিচ্ছে তারা।
আদালতের বাইরে একই অভিযোগ করেছেন রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূলের নেতারা। তবে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষিত হওয়ার পর তৃণমূল সংসদ সদস্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, সিপিএম, কংগ্রেস ও নির্বাচন কমিশন নির্বাচন বানচালের যে চেষ্টা করেছিল তা সফল হয়নি।
কমিশন নির্বাচন স্থগিত রাখার আবেদন করেছিল বলে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার মীরা পাণ্ডের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, মীরা সিপিএম ও কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন।
কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য নির্বাচন কমিশন যে হলফনামা পেশ করেছে, তাতে অবশ্য শুরু থেকেই এটি স্পষ্ট ছিল যে, কমিশন নির্বাচন করতে চেয়েছে।(ডিনিউজ)
সেইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করবে।
শুক্রবার বিচারপতি এ.কে পাটনায়েক ও বিচারপতি রঞ্জন গগই'র সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি অবকাশকালীন বেঞ্চ এ রায় দেন। পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে দায়ের করা একটি লিভ পিটিশন আমলে নিয়ে এ রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট।
ভারতের সর্বোচ্চ আদালত আরো বলেছে, রাজ্যে নির্বাচনের সময় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন হবে কিনা সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেয়ার অধিকার কোলকাতা হাইকোর্টের নেই।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী পঞ্চায়েত নির্বাচনের নতুন সময়সূচি:
১১ জুলাই- পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর।
১৫ জুলাই- পূর্ব মেদিনীপুর, বর্ধমান ও হুগলী।
১৯ জুলাই- হাওড়া ও দুই ২৪ পরগনা।
২২ জুলাই- মালদা, নদীয়া, মুর্শিদাবাদ ও বীরভূম।
২৫ জুলাই- দুই দিনাজপুর, কুচবিহার ও জলপাইগুড়ি।
এ রায়ের মাধ্যমে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে যে নির্বাচন কমিশনই শেষ কথা বলবে সে কথা চূড়ান্তভাবে আরেকবার স্মরণ করিয়ে দিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।
সাম্প্রতিক সময়ে কলকাতা হাইকোর্টে পঞ্চায়েত মামলার শুনানির সময় অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চট্ট্যোপাধ্যায়সহ রাজ্য সরকারের আইনজীবীরা একাধিকবার দাবি করেন, পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশন আসলে নির্বাচন করতে চায় না। নানা অজুহাতে নির্বাচন পিছিয়ে দিচ্ছে তারা।
আদালতের বাইরে একই অভিযোগ করেছেন রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূলের নেতারা। তবে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের রায় ঘোষিত হওয়ার পর তৃণমূল সংসদ সদস্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মন্তব্য করেন, সিপিএম, কংগ্রেস ও নির্বাচন কমিশন নির্বাচন বানচালের যে চেষ্টা করেছিল তা সফল হয়নি।
কমিশন নির্বাচন স্থগিত রাখার আবেদন করেছিল বলে দাবি করে নির্বাচন কমিশনার মীরা পাণ্ডের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, মীরা সিপিএম ও কংগ্রেসের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন।
কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টে রাজ্য নির্বাচন কমিশন যে হলফনামা পেশ করেছে, তাতে অবশ্য শুরু থেকেই এটি স্পষ্ট ছিল যে, কমিশন নির্বাচন করতে চেয়েছে।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়