খুলনা: কারাগারে আটক ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি, সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী শনিবার খুলনার থানায় থানায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট।
বিকেলে নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ১৮ দলীয় জোট সদর ও সোনাডাঙ্গা থানা কমিটির যৌথ উদ্যোগে জলিল খান কালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। প্রধান বক্তা ছিলেন কেসিসির নবনির্বাচিত মেয়র ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি। বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি সৈয়দা নার্গিস আলী, পিপলস লীগের সভাপতি ডা. সৈয়দ আফতাব হোসেন, জাগপার সভাপতি সালাউদ্দিন মিঠু, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম মেঝো ভাই, এড. বজলার রহমান, এড. এস আর ফারুক, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজউদ্দিন সেন্টু, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আক্তার জাহান রুকু, খেলাফত মজলিসের হাফেজ মাওলানা আলী আহমেদ, বিএনপি ফখরুল আলম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দীপু, শফিকুল আলম তুহিন, আজিজুল হাসান দুলু, আজিজা খানম এলিজা, আরিফুজ্জামান আরিফ প্রমুখ।
খালিশপুর থানা বিএনপি:
খালিশপুর থানা বিএনপির উদ্যোগে বিকেলে নিউজপ্রিন্ট মিল গেটে বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আবুল কালাম জিয়া। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম। বক্তব্য রাখেন স ম আব্দুর রহমান, জাহিদুর রহমান, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, কাজী শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
দৌলতপুর থানা বিএনপি:
দৌলতপুর থানা বিএনপির সমাবেশ মিনাক্ষ্মী মোড়ে শেখ মোশারফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বক্তব্য রাখেন অধ্যক্স তারিকুল ইসলাম, সিরাজুল হক নান্নু, সাজ্জাদ হোসেন তোতন, মুর্শিদ কামাল প্রমুখ।
খানজাহান আলী থানা বিএনপি:
খানজাহান আলী থানা বিএনপির সমাবেশ ফুলবাড়িগেট মোড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মীর কায়সেদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শেখ আমজাদ হোসেন, শেখ ইকবাল হোসেন, কাজী মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ওয়াহেদুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম শুকুর, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী দলকে দমনে তার বাবার বাকশালী শাসনামলকে ছাড়িয়ে গেছে। সংবাদপত্রের কন্ঠারোধে তারা অতীতের সকল ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে। গত সাড়ে চার বছরে দেশের মানুষ অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাট, দখলবাজি আর বিদেশের কাছে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব দাসখত দেয়া ছাড়া আর কিছুই পায়নি। বক্তারা বলেন, গত ১৫ জুন দেশের চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জনগন ফ্যাসিবাদী সরকারকে লহলুদ কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। ওই নির্বাচনের পর লজ্জ্বা থাকলে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করা উচিৎ ছিল(ডিনিউজ)
বিকেলে নগরীর কে ডি ঘোষ রোডে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ১৮ দলীয় জোট সদর ও সোনাডাঙ্গা থানা কমিটির যৌথ উদ্যোগে জলিল খান কালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। প্রধান বক্তা ছিলেন কেসিসির নবনির্বাচিত মেয়র ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি। বক্তব্য রাখেন সাবেক এমপি সৈয়দা নার্গিস আলী, পিপলস লীগের সভাপতি ডা. সৈয়দ আফতাব হোসেন, জাগপার সভাপতি সালাউদ্দিন মিঠু, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম মেঝো ভাই, এড. বজলার রহমান, এড. এস আর ফারুক, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজউদ্দিন সেন্টু, মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আক্তার জাহান রুকু, খেলাফত মজলিসের হাফেজ মাওলানা আলী আহমেদ, বিএনপি ফখরুল আলম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দীপু, শফিকুল আলম তুহিন, আজিজুল হাসান দুলু, আজিজা খানম এলিজা, আরিফুজ্জামান আরিফ প্রমুখ।
খালিশপুর থানা বিএনপি:
খালিশপুর থানা বিএনপির উদ্যোগে বিকেলে নিউজপ্রিন্ট মিল গেটে বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন আবুল কালাম জিয়া। প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক এমপি কাজী সেকেন্দার আলী ডালিম। বক্তব্য রাখেন স ম আব্দুর রহমান, জাহিদুর রহমান, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, কাজী শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
দৌলতপুর থানা বিএনপি:
দৌলতপুর থানা বিএনপির সমাবেশ মিনাক্ষ্মী মোড়ে শেখ মোশারফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। বক্তব্য রাখেন অধ্যক্স তারিকুল ইসলাম, সিরাজুল হক নান্নু, সাজ্জাদ হোসেন তোতন, মুর্শিদ কামাল প্রমুখ।
খানজাহান আলী থানা বিএনপি:
খানজাহান আলী থানা বিএনপির সমাবেশ ফুলবাড়িগেট মোড়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে মীর কায়সেদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন শেখ আমজাদ হোসেন, শেখ ইকবাল হোসেন, কাজী মিজানুর রহমান, অধ্যাপক ওয়াহেদুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম শুকুর, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী দলকে দমনে তার বাবার বাকশালী শাসনামলকে ছাড়িয়ে গেছে। সংবাদপত্রের কন্ঠারোধে তারা অতীতের সকল ইতিহাসকে ম্লান করে দিয়েছে। গত সাড়ে চার বছরে দেশের মানুষ অনিয়ম, দুর্নীতি, লুটপাট, দখলবাজি আর বিদেশের কাছে স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব দাসখত দেয়া ছাড়া আর কিছুই পায়নি। বক্তারা বলেন, গত ১৫ জুন দেশের চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জনগন ফ্যাসিবাদী সরকারকে লহলুদ কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। ওই নির্বাচনের পর লজ্জ্বা থাকলে শেখ হাসিনার পদত্যাগ করা উচিৎ ছিল(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়