কুড়িগ্রাম: ঝড়-বৃষ্টি এবং হঠাৎ করে নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় কুড়িগ্রামে ভাঙন বেড়ে গেছে। ভাঙনের কারণে ঐতিহাসিক চিলমারী ঘাট স্থানান্তরিত হওয়ায় পথযাত্রীদের দুর্ভোগ বেড়ে গেছে। জেলার নুনখাওয়া, যাত্রাপুর, মোগলবাসা, বজরা, হাতিয়া ও চিলমারীতে নদী ভাঙনের ফলে শত শত একর আবাদী জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। সরজমিন চিলমারীর নটারকান্দির বড়চর ও রৌমারীর কর্ত্তিমারী ঘাট পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, এখানে নদী যে অবস্থায় রয়েছে তাতে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হলে নটারকান্দির বড়চরের বিদ্যালয়টি এবং কর্ত্তিমারী ঘাট বিলিন হয়ে যাবে।
কর্ত্তিমারী নতুন গ্রামের অধিবাসী মোস্তাক, হাসানুজ্জামান জানান, গত বছরে এখানে নদী ভাঙনে হাফ কি.মি জায়গা নদী গর্ভে চলে গেছে। বর্তমানে নদী প্রতিরক্ষা বাঁধের স্লোপে এসে ঠেকেছে। বাঁধ ভেঙে গেলে কর্ত্তিমারীর ৪/৫টি গ্রাম বিলিন হয়ে যাবে। একই অবস্থা উলিপুরের পুরাতন অনন্তপুর বাজার, নাগেশ্বরীর নুনখাওয়া বাজার, সদরের মোগলবাসা এবং যাত্রাপুরের ফারাজীপাড়া গ্রামের অবস্থা। এসব স্থানে বর্তমানে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।
যাত্রাপুরের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর ও হাতিয়ার চেয়ারম্যান আবুল মাস্টার জানান, হাট-বাজার রক্ষায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এমন সময় নেয়া হয় যখন প্রতিরক্ষার কোন সুযোগ থাকে না। ফলে প্রতিবছর শত শত একর আবাদী জমি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু তাহের জানান, ভাঙন কবলিত স্থানগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। এজন্য সংশোধিত বাজেটে টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এছাড়াও বর্ষাকালিন অবস্থায় জরুরী ভিত্তিতে প্রতিরক্ষামূলক আপদকালিন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
কর্ত্তিমারী নতুন গ্রামের অধিবাসী মোস্তাক, হাসানুজ্জামান জানান, গত বছরে এখানে নদী ভাঙনে হাফ কি.মি জায়গা নদী গর্ভে চলে গেছে। বর্তমানে নদী প্রতিরক্ষা বাঁধের স্লোপে এসে ঠেকেছে। বাঁধ ভেঙে গেলে কর্ত্তিমারীর ৪/৫টি গ্রাম বিলিন হয়ে যাবে। একই অবস্থা উলিপুরের পুরাতন অনন্তপুর বাজার, নাগেশ্বরীর নুনখাওয়া বাজার, সদরের মোগলবাসা এবং যাত্রাপুরের ফারাজীপাড়া গ্রামের অবস্থা। এসব স্থানে বর্তমানে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে।
যাত্রাপুরের চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর ও হাতিয়ার চেয়ারম্যান আবুল মাস্টার জানান, হাট-বাজার রক্ষায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এমন সময় নেয়া হয় যখন প্রতিরক্ষার কোন সুযোগ থাকে না। ফলে প্রতিবছর শত শত একর আবাদী জমি নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
এ ব্যাপারে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু তাহের জানান, ভাঙন কবলিত স্থানগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। এজন্য সংশোধিত বাজেটে টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এছাড়াও বর্ষাকালিন অবস্থায় জরুরী ভিত্তিতে প্রতিরক্ষামূলক আপদকালিন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ সংবাদ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়