ঢাকা : হেফাজতের ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীর ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি এবং কর্নেল তাহেরের রায় নিয়ে বৃহস্পতিবার দলীয় অবস্থান জানাবে বিএনপি।
আজ বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকের কর্নেল তাহের রায় এবং ১৮ দলীয় জোট নেতারা ৫ মে সমাবেশে অর্থ দিয়েছিল—বাবুনগরীর জবানবন্দি নিয়ে আলোচন হয়েছে।
সম্প্রীতি কর্নেল তাহেরের ফাঁসি নিয়ে করা রিটের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। রায়ের বিএনপির নেতা মওদুদ আহমেদের একটি বইয়ের কোড ব্যবহার করা হয়েছে। ঐ রায়ে সঠিকভাবে রেফারেন্স দেওয়া হয়নি বলে বিএনপি মনে করে। এ ব্যাপারে দলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বিএনপি বলছে, হেফাজতের কর্মসূচির সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। হেফাজতের কর্মসূচি তাদের দলের নেতারাই প্রণয়ন করেছে এবং তারাই বাস্তবায়ন করে। এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। কালকের সংবাদ সম্মেলনে এ সম্পর্কে জানানো হবে।
রাজধানীতে এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করাকে অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত মনে করে বিএনপি। বৈঠকে হরতাল কর্মসূচি দেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে তবে তারিখ জানানো হয়নি।
আগামী মাসের শুরুতে সারা দেশে বিএনপি গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে। খালেদা জিয়া ওই সব গণসংযোগে যাবেন কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাত সোয়া নয়টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়। শেষ হয় রাত ১২ টার দিকে। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ, মওদুদ আহমেদ, হান্নান শাহ, আর এ গনি, মির্জা আব্বাস, রফিকুল ইসলাম মিয়া প্রমুখ।(ডিনিউজ)
আজ বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
স্থায়ী কমিটির বৈঠকের কর্নেল তাহের রায় এবং ১৮ দলীয় জোট নেতারা ৫ মে সমাবেশে অর্থ দিয়েছিল—বাবুনগরীর জবানবন্দি নিয়ে আলোচন হয়েছে।
সম্প্রীতি কর্নেল তাহেরের ফাঁসি নিয়ে করা রিটের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। রায়ের বিএনপির নেতা মওদুদ আহমেদের একটি বইয়ের কোড ব্যবহার করা হয়েছে। ঐ রায়ে সঠিকভাবে রেফারেন্স দেওয়া হয়নি বলে বিএনপি মনে করে। এ ব্যাপারে দলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত জানানো হবে।
বিএনপি বলছে, হেফাজতের কর্মসূচির সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। হেফাজতের কর্মসূচি তাদের দলের নেতারাই প্রণয়ন করেছে এবং তারাই বাস্তবায়ন করে। এর সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। কালকের সংবাদ সম্মেলনে এ সম্পর্কে জানানো হবে।
রাজধানীতে এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করাকে অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত মনে করে বিএনপি। বৈঠকে হরতাল কর্মসূচি দেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে তবে তারিখ জানানো হয়নি।
আগামী মাসের শুরুতে সারা দেশে বিএনপি গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে। খালেদা জিয়া ওই সব গণসংযোগে যাবেন কিনা তা পরে সিদ্ধান্ত হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাত সোয়া নয়টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়। শেষ হয় রাত ১২ টার দিকে। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ, মওদুদ আহমেদ, হান্নান শাহ, আর এ গনি, মির্জা আব্বাস, রফিকুল ইসলাম মিয়া প্রমুখ।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়