প্রাণীসম্পদ অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলায় ছোট বড় শতাধিক হাঁসের খামার রয়েছে। হাঁসের খামার মালিকরা জানান, এখন হাঁস পালনে নানা সমস্যা দেখা দিচ্ছে। একদিকে জেলায় হাঁসের বাচ্চা পাওয়া যাচ্ছে না অপরদিকে শুকনো মৌসুমে নদী বা খাল বিলে পর্যাপ্ত পানি না থাকার কারণে হাঁসের বিচরণ সমস্যা হচ্ছে। শেরপুরে হ্যাচারি না খামার মালিকদের দূর দূরান্ত থেকে বাচ্চা নিয়ে আসতে হয়। ফলে তাদের এ ব্যবসায় তেমন লাভ হচ্ছে না। এছাড়া হাঁসের খাবারেরও রয়েছে সমস্যা । ঝিনুক বা শামুক এখন নদী বা খালে বিলে পাওয়া যাচ্ছে না। পাশাপাশি হাঁসের খামারিরা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে না। খামারিরা ব্যাংক থেকে সহজ শর্তে ঋন পেলে এ ব্যবসার উন্নয়ন করতে পারতো। প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা জানান, হাঁসের খামারে যাতে কোনো রোগ বালাই না দেখা দেয় সেজন্য গ্রামে হাঁস মুরগির টিকা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শত শত পুরুষ ও মহিলাকে টিকা প্রদান সংক্রান্ত প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। শেরপুরের বেশির ভাগ হাঁসের খামারগুলোতে মহিলারা কাজ করছেন। এতে তারা আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। এদিকে জেলায় শতাধিক হাঁসের খামারে ডিমও পাওয়া যাচ্ছে প্রচুর। আর প্রতিদিন হাজার হাজার ডিম শেরপুর থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হচ্ছে।
শাহরিয়ার মিল্টন,ডিনিউজ
খবর বিভাগঃ
কৃষি বার্তা
ফিচার
ফিচার পাতা
বিশেষ খবর
সর্বশেষ আপডেট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়