ঢাকা : গত ২০ মে কর্নেল তাহের হত্যা মামলার রায়ে তার বইয়ের যে উদ্ধৃতি বিভিন্ন পত্রিকায় দেয়া হয়েছে তা সঠিকভাবে উপস্থাপন করা হয়নি বলে দাবি করেছেন বিএনপি'র স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।
বুধবার দুপুরে হাইকোর্টের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন। মওদুদ বলেন, তার বইয়ের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি, এই বিচারের ট্রাইব্যুনাল গঠনের অনেক অগেই জেনারেল জিয়াউর রহমান পাকিস্তান ফেরত সামরিক অফিসারদের তুষ্ট করতে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি দেয়ার জন্য মনস্থির করেছিলেন।
এ বিষয়ে আদালত সূত্র হিসেবে উল্লেখ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ রচিত "ডেমোক্রেসি অ্যান্ড চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট: এ স্টাডি অব পলিটিক্যাল অ্যান্ড মিলিটারি ইন্টারভেনশান ইন বাংলাদেশ" বইটির কথা।
মওদুদ আরো বলেন, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির বিষয়ে তার বইয়ে যা লেখা আছে তা হলো, কর্নেল তাহেরকে সাজা দেয়ার প্রশ্নে পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসাররা সবসময় তার মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন। এব্যাপারে জিয়াউর রহমান ৪৬ জন সিনিয়র সেনা সদস্যের সঙ্গে আলোচনা করেন। সকলেই তাহেরের ব্যাপারে চূড়ান্ত শাস্তির বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
ব্রিফিংয়ে মওদুদ আহমদ তার লিখিত বক্তব্যে দাবি করেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কর্নেল আবু তাহেরের আত্মত্যাগ ও সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি সকলের প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু তার বিচারকার্য সম্পন্ন হয়েছে আজ থেকে ৩৭ বছর আগে। তখনকার রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সামরিক প্রেক্ষাপট আজকের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের। এ বিচারকার্যকে তখনকার সময়ের প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করা দরকার।
সোমবার কর্নেল তাহেরসহ অন্যদের গোপন বিচার, সাজা কার্যকর ও বিচার নিয়ে করা রিটের ওপর দেওয়া হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল।(ডিনিউজ)
বুধবার দুপুরে হাইকোর্টের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন। মওদুদ বলেন, তার বইয়ের কোথাও উল্লেখ করা হয়নি, এই বিচারের ট্রাইব্যুনাল গঠনের অনেক অগেই জেনারেল জিয়াউর রহমান পাকিস্তান ফেরত সামরিক অফিসারদের তুষ্ট করতে কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি দেয়ার জন্য মনস্থির করেছিলেন।
এ বিষয়ে আদালত সূত্র হিসেবে উল্লেখ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ রচিত "ডেমোক্রেসি অ্যান্ড চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট: এ স্টাডি অব পলিটিক্যাল অ্যান্ড মিলিটারি ইন্টারভেনশান ইন বাংলাদেশ" বইটির কথা।
মওদুদ আরো বলেন, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির বিষয়ে তার বইয়ে যা লেখা আছে তা হলো, কর্নেল তাহেরকে সাজা দেয়ার প্রশ্নে পাকিস্তান প্রত্যাগত অফিসাররা সবসময় তার মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন। এব্যাপারে জিয়াউর রহমান ৪৬ জন সিনিয়র সেনা সদস্যের সঙ্গে আলোচনা করেন। সকলেই তাহেরের ব্যাপারে চূড়ান্ত শাস্তির বিষয়ে একমত পোষণ করেন।
ব্রিফিংয়ে মওদুদ আহমদ তার লিখিত বক্তব্যে দাবি করেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় কর্নেল আবু তাহেরের আত্মত্যাগ ও সাহসী ভূমিকার জন্য তিনি সকলের প্রশংসার দাবিদার। কিন্তু তার বিচারকার্য সম্পন্ন হয়েছে আজ থেকে ৩৭ বছর আগে। তখনকার রাজনৈতিক, সামাজিক এবং সামরিক প্রেক্ষাপট আজকের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের। এ বিচারকার্যকে তখনকার সময়ের প্রেক্ষাপটে বিবেচনা করা দরকার।
সোমবার কর্নেল তাহেরসহ অন্যদের গোপন বিচার, সাজা কার্যকর ও বিচার নিয়ে করা রিটের ওপর দেওয়া হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও সাবেক সম্পাদক বদরুদ্দোজা বাদল।(ডিনিউজ)
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়