ঢাকা: কিউবার কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে কারাগার বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের একদল মানবাধিকারকর্মী ১০০ দিন ধরে অনশন করছেন। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তারা অনশন শুরু করে। ১৮ ডিসেম্বর শনিবার ১০০তম পূর্ণ হলো।
এর মধ্যেই কর্মীরা তিন লাখ ৭০ হাজার স্বাক্ষর সংগ্রহ করে হোয়াইট হাউজে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে জমা দিয়েছেন।
কিউবার বন্দিদের যে ধরনের পোশাক পড়তে দেওয়া হয় ঠিক সেই ধরণের কমলা রংয়ের জাম্পস্যুট ও কালো টুপি পড়ে শুক্রবার হোয়াইট হাউজের সামনে একদল মানবাধিকার কর্মী জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে। এসময় তারা দ্রুত গুয়ানতানামো বে বন্ধের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের একটি ব্যানারে গুয়ানতানামো বে কারাগার সম্পর্কে লেখা ছিল, “অনৈতিক, অবৈধ ও ব্যর্থ।”
আন্দোলনকারীরা এসময় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কুশপুত্তলিকা দাহ করে। প্রতিশ্রুতি দেওয় সত্ত্বেও কারাগারটি বন্ধ না করার জন্য তারা ওবামাকে ‘মিথ্যাবাদি’ বলে উল্লেখ করে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া সংগঠন ‘ন্যাশনাল রিলিজিয়াস ক্যাম্পেইন এগেইনেস্ট টর্চার’-এর নির্বাহী পরিচালক রিচার্ড কিলমার জানান, কোন ধরনের বিচার ছাড়া বছরের পর বছর আটক করে রাখা বন্দিদের মধ্যে হতাশার জন্ম দিয়েছে। আর এই কারণেই শতাধিক বন্দিও অনশনে যোগ দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে আটক সন্দেহভাজনদের রাখার জন্য কিউবায় মার্কিন বাহিনী পরিচালিত গুয়ানতানামো বে নৌঘাঁটিতে এ কারাগার স্থাপন করা হয়। তখন থেকেই বন্দি নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন সময় মানবাধিকার সংস্থাগুলো গুয়ানতানামো বে কারাগার বন্ধের দাবিও করেছে। প্রথম দফায় নির্বাচিত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দ্রুত কারাগারটি বন্ধের আশ্বাস দিয়েছিলেন। তবে প্রথম মেয়াদ শেষে দ্বিতীয় মেয়াদেও তিনি এ ব্যাপারে দৃঢ় কোনো অবস্থান নিতে পারেননি।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
এর মধ্যেই কর্মীরা তিন লাখ ৭০ হাজার স্বাক্ষর সংগ্রহ করে হোয়াইট হাউজে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে জমা দিয়েছেন।
কিউবার বন্দিদের যে ধরনের পোশাক পড়তে দেওয়া হয় ঠিক সেই ধরণের কমলা রংয়ের জাম্পস্যুট ও কালো টুপি পড়ে শুক্রবার হোয়াইট হাউজের সামনে একদল মানবাধিকার কর্মী জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করে। এসময় তারা দ্রুত গুয়ানতানামো বে বন্ধের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের একটি ব্যানারে গুয়ানতানামো বে কারাগার সম্পর্কে লেখা ছিল, “অনৈতিক, অবৈধ ও ব্যর্থ।”
আন্দোলনকারীরা এসময় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কুশপুত্তলিকা দাহ করে। প্রতিশ্রুতি দেওয় সত্ত্বেও কারাগারটি বন্ধ না করার জন্য তারা ওবামাকে ‘মিথ্যাবাদি’ বলে উল্লেখ করে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া সংগঠন ‘ন্যাশনাল রিলিজিয়াস ক্যাম্পেইন এগেইনেস্ট টর্চার’-এর নির্বাহী পরিচালক রিচার্ড কিলমার জানান, কোন ধরনের বিচার ছাড়া বছরের পর বছর আটক করে রাখা বন্দিদের মধ্যে হতাশার জন্ম দিয়েছে। আর এই কারণেই শতাধিক বন্দিও অনশনে যোগ দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে আটক সন্দেহভাজনদের রাখার জন্য কিউবায় মার্কিন বাহিনী পরিচালিত গুয়ানতানামো বে নৌঘাঁটিতে এ কারাগার স্থাপন করা হয়। তখন থেকেই বন্দি নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন সময় মানবাধিকার সংস্থাগুলো গুয়ানতানামো বে কারাগার বন্ধের দাবিও করেছে। প্রথম দফায় নির্বাচিত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দ্রুত কারাগারটি বন্ধের আশ্বাস দিয়েছিলেন। তবে প্রথম মেয়াদ শেষে দ্বিতীয় মেয়াদেও তিনি এ ব্যাপারে দৃঢ় কোনো অবস্থান নিতে পারেননি।
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
সর্বশেষ সংবাদ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়