কারাগারে জাতীয় চার নেতাকে হত্যার আলামত নষ্টের মাধ্যমে যারা বিচার আটকে দিতে চেয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
শনিবার জেলহত্যা দিবসে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে চার নেতার স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দেয়ার পর তিনি একথা জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী সাহারা খাতুন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, নিহত সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সাফায়াতুল ইসলাম।
১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরবর্তী সময়ে সেনাবাহিনীতে অভ্যুত্থান-পাল্টা অভ্যুত্থান চলে। এরই ধারাবাহিকতায় ওই বছরের ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যা করা হয় সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে, যারা ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি।
হত্যাকাণ্ডের পর একটি মামলা হলেও আওয়ামী লীগ পুনরায় ক্ষমতায় যাওয়ার পর ১৯৯৮ সালে পুলিশ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। এই মামলার আপিলের নিষ্পত্তি এখনো হয়নি।
মহীউদ্দীন খান বলেন, �ন্যায়বিচারে বাধা দেয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। যারা দিয়েছে বলে প্রমাণিত হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।�ফেয়ার নিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়