দেশব্যাপী ১৭ আগষ্ট ২০০৫ সালের সিরিজ বোমা হামলা মামলায় এখন পর্যন্ত ২৯ জনের মৃত্যুদন্ড, ৯২ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ৭৭ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। মামলাগুলো র্যাব ও ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে।
এ ঘটনায় সারাদেশে দায়েরকৃত ১৪২ টি মামলায় র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) ৪৪৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। এসব মামলার মধ্যে ৭৮টি বিচার শেষ হয়েছে এবং ৬৪ টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের সবাই নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) ও হরকাতুল জিহাদের (হুজির) নেতা ও সদস্য।
র্যাব এর মিডিয়া ও লিগ্যাল উইং এর পরিচালক কমোডর এম সোয়াহেল এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, র্যাব মার্চ ২০০৬ এ জেএমবির প্রধান শায়খ আব্দুর রহমানকে সিলেট ও সামরিক শাখার প্রধান সিদ্দিকুর রহমান বাংলা ভাইকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে ২০০৭ সালের ৩০ মার্চ তাদের মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।
পুলিশ সদস্যরা ২০১০ সালের ২৫ মে এ রাজধানীর সবুজবাগ ও নারায়নগঞ্জ এলাকা থেকে জেএমবির পরবর্তী প্রধান মাওলানা সাইদুর রহমান, তার স্ত্রী নাইমা আকতার, সামরিক শাখার প্রধান আনোয়ার আলম শিবলু ও মজলিসে সুরা সদস্য সোহেল মাহফুজকে গ্রেফতার করে।
র্যাব ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের মূলধারার আমীর মাওলানা আব্দুস সালাম ও মাওলানা শফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করে।
জঙ্গী সংক্রান্ত বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলায় পালিয়ে থাকা প্রথম সারির বিভিন্ন জঙ্গী নেতাদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাবের চলমান বিশেষ অভিযানের অংশ হিসাবে গত বছর ২৫ এপ্রিল হুজি�র নায়েবে আমীর মাওলানা সাবিবরকে অপর এক হুজি সদস্যসহ গ্রেফতার করে।
মাওলানা সাবিবর গ্রেফতারের পর তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাবের একটি দল টঙ্গী রেলষ্টেশন এলাকা থেকে হুজি�র প্রধান, আফগান ও আরাকান ফেরত র্দুর্ধ্ষ যোদ্ধা এবং জঙ্গী সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর বিভিন্ন মামলার দীর্ঘ প্রায় এক যুগের পলাতক আসামী শেখ ফরিদ আহমেদ (৪৭) কে আটক করে।
র্যাব-৬, যশোর ক্যাম্পের একটি দল সিরিজ বোমা হামলার সাথে জড়িত এবং যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী সাইফুজ্জামান প্রবাল (৩১) গ্রেফতার করে। সে নড়াইল জেলায় সিরিজ বোমা হামলার অন্যতম যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী।
র্যাবের কয়েকটি দল ঢাকার বিভিন্ন স্থান হতে সিরিজ বোমা হামলা পলাতক আসামী মোঃ মোকলেছুর রহমান সুমনকে (৩৪) গুলশানের বাড্ডা এলাকা হতে এবং আনোয়ার জাহিদ সেতু (৩১) ঢাকা আগাঁরগাঁও এলাকা হতে গ্রেফতার করে। ঝিনাইদহ হতে হুজিবি�র সক্রিয় সদস্য মোঃ আব্দুল আলিম ও পাবনা সদর থানাধীন টেবুনিয়া মোড় এলাকা হতে জঙ্গী সদস্য মোঃ ওবায়দুল্লাহ�কে বিপুল পরিমান অস্ত্রসহ অস্ত্র তৈরীর কারখানা, বোমা এবং বিভিন্ন সাংগঠিনক বইসহ গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব-৪ এর একটি দল সাভার নবীনগর বাসষ্ট্যান্ড হতে হুজিবি�র সিলেট জেলার সেক্রেটারী মোঃ আব্দুস সামাদ (৩৯)কে এবং পাবনা জেলার ঈশ্বরদী থানার সেক্রেটারী মোঃ আশরাফুল ইসলাম (৩০) কে গ্রেফতার করে।
র্যাব-১২, কুষ্টিয়া ক্যাম্পের একটি দল কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা থানাধীন বাহাদুরপুর গ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে জেএমবির সক্রিয় সদস্য আশিকুল ইসলাম সাজ্জাদ কে গ্রেফতার করে।
র্যাব-৯, সিলেটের একটি দল গতবছর ২৮ ফেব্রুয়ারী সিলেট জেলার কোতওয়ালী থানাধীন বন্দর পয়েন্ট এলাকা হতে ২টি জিহাদী বই ��দাজ্জাল ইহুদী খৃষ্টান সভ্যতা�� ও ১টি ডকুমেন্টারী ফিল্মসহ হিজবুত তাওহীদ সংগঠনের সদস্য সন্দেহে মোঃ সোহবার হোসেন (২৮) কে গ্রেফতার করে।
র্যাব সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানাধীন আলোকদিয়া গ্রাম এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জেএমবি�র আমীর মাওলানা সাইদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও অর্থ সম্পাদক মোহতাসিম বিল্লাহ এবং তার সহযোগী জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করে।
র্যাব-২ এর একটি দল কলাবাগান বাস ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা হতে জেএমবি এর দাওয়াতী শাখার আহবায়ক এসএম আব্দুল গনি (২৫) কে আটক করে। তার দেয়া প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী গতবছর ৩ জানুয়ারি ৫৮, লেক সার্কাস, কলাবাগানে অবস্থিত আইটি ফার্ম থেকে দাওয়াতি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার অন্যান্য সহযোগী রিক্রুটিং ও প্রশিক্ষণের প্রধান সমন্বয়ক আবু হুরাইরা বিন আমান সামছ (২২), দাওয়াতী শাখার সদস্য মোঃ শাহনেওয়াজ আল মারুফ (২২), প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সমন্বয়ক এসএম আশরাফুজ্জামান (৩০) কে গ্রেফতার ও তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সাংগঠনিক বই ও সিডি, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউার, প্রশিক্ষণ পরিকল্পনার নথিপত্র, সাংগঠনিক কাজে ব্যবহৃত মটর সাইকেল, টাকা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
র্যাব সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন জেএমবি, হুজি এবং হিযবুত তাহরীর পলাতক ও জামিন প্রাপ্ত পলাতক আসামীরা জেলের বাইরে এসে গোপনে গোপনে স্ব স্ব সংগঠনকে পুনরায় সংগঠিত করার প্রয়াস চালাচ্ছে।
সুত্র জানায়, জেএমবির মামলায় গ্রেফতারের পর বা সাজা হবার পর অধিকাংশ আসামী জামিন গ্রহণ করে। জামিনের পর তারা পলাতক হয়ে যায় বা আদালতে হাজিরা দেয় না। উক্ত পলাতক আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাব মাঠ পর্যায়ে তথ্য অনুসন্ধান এবং গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করেছে।
জেএমবি ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট একই সঙ্গে দেশের ৬৩ জেলায় বোমা বিস্ফোরন ঘটায়। এতে অনেক লোক আহত হয়। জেএমবি এ ঘটনার দায় স্বীকার করে বোমার সাথে লিফলেট বিতরন করে। পরবর্তীতে ঝালকাঠিতে জেএমবির বোমা হামলায় বিচারক নিহত হয়। একই ভাবে চট্রগ্রামের আদালতে বোমা হামলা চালানো হয়। খবর:-ফেয়ার নিউজ
এ ঘটনায় সারাদেশে দায়েরকৃত ১৪২ টি মামলায় র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র্যাব) ৪৪৪ জনকে গ্রেফতার করেছে। এসব মামলার মধ্যে ৭৮টি বিচার শেষ হয়েছে এবং ৬৪ টি মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের সবাই নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন জামাতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) ও হরকাতুল জিহাদের (হুজির) নেতা ও সদস্য।
র্যাব এর মিডিয়া ও লিগ্যাল উইং এর পরিচালক কমোডর এম সোয়াহেল এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, র্যাব মার্চ ২০০৬ এ জেএমবির প্রধান শায়খ আব্দুর রহমানকে সিলেট ও সামরিক শাখার প্রধান সিদ্দিকুর রহমান বাংলা ভাইকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে ২০০৭ সালের ৩০ মার্চ তাদের মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়।
পুলিশ সদস্যরা ২০১০ সালের ২৫ মে এ রাজধানীর সবুজবাগ ও নারায়নগঞ্জ এলাকা থেকে জেএমবির পরবর্তী প্রধান মাওলানা সাইদুর রহমান, তার স্ত্রী নাইমা আকতার, সামরিক শাখার প্রধান আনোয়ার আলম শিবলু ও মজলিসে সুরা সদস্য সোহেল মাহফুজকে গ্রেফতার করে।
র্যাব ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের মূলধারার আমীর মাওলানা আব্দুস সালাম ও মাওলানা শফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করে।
জঙ্গী সংক্রান্ত বিভিন্ন চাঞ্চল্যকর মামলায় পালিয়ে থাকা প্রথম সারির বিভিন্ন জঙ্গী নেতাদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাবের চলমান বিশেষ অভিযানের অংশ হিসাবে গত বছর ২৫ এপ্রিল হুজি�র নায়েবে আমীর মাওলানা সাবিবরকে অপর এক হুজি সদস্যসহ গ্রেফতার করে।
মাওলানা সাবিবর গ্রেফতারের পর তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাবের একটি দল টঙ্গী রেলষ্টেশন এলাকা থেকে হুজি�র প্রধান, আফগান ও আরাকান ফেরত র্দুর্ধ্ষ যোদ্ধা এবং জঙ্গী সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর বিভিন্ন মামলার দীর্ঘ প্রায় এক যুগের পলাতক আসামী শেখ ফরিদ আহমেদ (৪৭) কে আটক করে।
র্যাব-৬, যশোর ক্যাম্পের একটি দল সিরিজ বোমা হামলার সাথে জড়িত এবং যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী সাইফুজ্জামান প্রবাল (৩১) গ্রেফতার করে। সে নড়াইল জেলায় সিরিজ বোমা হামলার অন্যতম যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী।
র্যাবের কয়েকটি দল ঢাকার বিভিন্ন স্থান হতে সিরিজ বোমা হামলা পলাতক আসামী মোঃ মোকলেছুর রহমান সুমনকে (৩৪) গুলশানের বাড্ডা এলাকা হতে এবং আনোয়ার জাহিদ সেতু (৩১) ঢাকা আগাঁরগাঁও এলাকা হতে গ্রেফতার করে। ঝিনাইদহ হতে হুজিবি�র সক্রিয় সদস্য মোঃ আব্দুল আলিম ও পাবনা সদর থানাধীন টেবুনিয়া মোড় এলাকা হতে জঙ্গী সদস্য মোঃ ওবায়দুল্লাহ�কে বিপুল পরিমান অস্ত্রসহ অস্ত্র তৈরীর কারখানা, বোমা এবং বিভিন্ন সাংগঠিনক বইসহ গ্রেফতার করা হয়।
র্যাব-৪ এর একটি দল সাভার নবীনগর বাসষ্ট্যান্ড হতে হুজিবি�র সিলেট জেলার সেক্রেটারী মোঃ আব্দুস সামাদ (৩৯)কে এবং পাবনা জেলার ঈশ্বরদী থানার সেক্রেটারী মোঃ আশরাফুল ইসলাম (৩০) কে গ্রেফতার করে।
র্যাব-১২, কুষ্টিয়া ক্যাম্পের একটি দল কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা থানাধীন বাহাদুরপুর গ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে জেএমবির সক্রিয় সদস্য আশিকুল ইসলাম সাজ্জাদ কে গ্রেফতার করে।
র্যাব-৯, সিলেটের একটি দল গতবছর ২৮ ফেব্রুয়ারী সিলেট জেলার কোতওয়ালী থানাধীন বন্দর পয়েন্ট এলাকা হতে ২টি জিহাদী বই ��দাজ্জাল ইহুদী খৃষ্টান সভ্যতা�� ও ১টি ডকুমেন্টারী ফিল্মসহ হিজবুত তাওহীদ সংগঠনের সদস্য সন্দেহে মোঃ সোহবার হোসেন (২৮) কে গ্রেফতার করে।
র্যাব সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানাধীন আলোকদিয়া গ্রাম এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে জেএমবি�র আমীর মাওলানা সাইদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও অর্থ সম্পাদক মোহতাসিম বিল্লাহ এবং তার সহযোগী জেএমবি সদস্যকে গ্রেফতার করে।
র্যাব-২ এর একটি দল কলাবাগান বাস ষ্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা হতে জেএমবি এর দাওয়াতী শাখার আহবায়ক এসএম আব্দুল গনি (২৫) কে আটক করে। তার দেয়া প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী গতবছর ৩ জানুয়ারি ৫৮, লেক সার্কাস, কলাবাগানে অবস্থিত আইটি ফার্ম থেকে দাওয়াতি ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনার অন্যান্য সহযোগী রিক্রুটিং ও প্রশিক্ষণের প্রধান সমন্বয়ক আবু হুরাইরা বিন আমান সামছ (২২), দাওয়াতী শাখার সদস্য মোঃ শাহনেওয়াজ আল মারুফ (২২), প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সমন্বয়ক এসএম আশরাফুজ্জামান (৩০) কে গ্রেফতার ও তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ সাংগঠনিক বই ও সিডি, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউার, প্রশিক্ষণ পরিকল্পনার নথিপত্র, সাংগঠনিক কাজে ব্যবহৃত মটর সাইকেল, টাকা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
র্যাব সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গী সংগঠন জেএমবি, হুজি এবং হিযবুত তাহরীর পলাতক ও জামিন প্রাপ্ত পলাতক আসামীরা জেলের বাইরে এসে গোপনে গোপনে স্ব স্ব সংগঠনকে পুনরায় সংগঠিত করার প্রয়াস চালাচ্ছে।
সুত্র জানায়, জেএমবির মামলায় গ্রেফতারের পর বা সাজা হবার পর অধিকাংশ আসামী জামিন গ্রহণ করে। জামিনের পর তারা পলাতক হয়ে যায় বা আদালতে হাজিরা দেয় না। উক্ত পলাতক আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে র্যাব মাঠ পর্যায়ে তথ্য অনুসন্ধান এবং গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করেছে।
জেএমবি ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট একই সঙ্গে দেশের ৬৩ জেলায় বোমা বিস্ফোরন ঘটায়। এতে অনেক লোক আহত হয়। জেএমবি এ ঘটনার দায় স্বীকার করে বোমার সাথে লিফলেট বিতরন করে। পরবর্তীতে ঝালকাঠিতে জেএমবির বোমা হামলায় বিচারক নিহত হয়। একই ভাবে চট্রগ্রামের আদালতে বোমা হামলা চালানো হয়। খবর:-ফেয়ার নিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়