তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে তিনি যোগ দেননি। তবে কী কারণে তিনি যোগ দেননি, তা এখনো জানা যায়নি।সূত্র জানায়, সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেনকে মন্ত্রিসভা থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের ওপর বিশ্বব্যাংকের চাপ ছিল। গত রোববার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত পদ্মা সেতুর ঋণ পেতে শেষ পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের চারটি প্রস্তাবই মেনে নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কারণ পদ্মা সেতু নির্মাণে অর্থ সংগ্রহের জন্য সরকার এখনো বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ পাওয়ার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে।গত রোববার অর্থমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, গোল্ডস্টেইনের (বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর) দেওয়া ৪ প্রস্তাবের মধ্যে চতুর্থটি মেনে নেওয়া একটু অসুবিধা ছিল। আমরা চেষ্টা করছি, এটাও কীভাবে সমাধান করা যায়। অর্থমন্ত্রী বলেন, তা-ই যদি হয়ে যায়, তাহলে শিগগিরই আমরা শুরু করতে পারি। জানা গেছে, চতুর্থ শর্তটি ছিল তদন্ত চলাকালে সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে সরকারি ব্যক্তি অর্থাৎ আমলা ও রাজনৈতিকভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের ছুটি দেওয়া।উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু নিয়ে যে সময় দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে, সে সময় সৈয়দ আবুল হোসেন যোগাযোগমন্ত্রী ছিলেন। পরে তাঁকে সরিয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। খবর:-ফেয়ার নিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়