আজ সোমবার সকালে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে হুমায়ূূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন সাংবাদিকদের বলেন, উনার (হুমায়ূন আহমেদ) শেষ ইচ্ছা ছিল নুহাশপল্লী। উনাকে আর কষ্ট দিবেন না। নুহাশপল্লীতেই ব্যবস্থা করেন।এদিকে হুমায়ূন আহমেদের ছোট ভাই আহসান হাবীব জানিয়েছেন, শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন ও জাতীয়ূ ঈদগাহে জানাজার পর আজই হুমায়ূূন আহমেদের দাফন সম্পন্ন হবে। নুহাশপল্লীতে দাফন হচ্ছে না, এটি আপাতত নিশ্চিত। বনানী বা শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হতে পারে।হুমায়ূূন আহমেদের মেজো ভাই লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবাল গতকাল রোববার সাংবাদিকদের জানান, হুমায়ূূন আহমেদের দাফনের স্থান চূড়ান্ত হয়নি। যদিও এর আগে নুহাশপল্লীতেই তাঁর দাফনের কথা বলা হয়েছিল। তবে আপাতত সেই সিদ্ধান্ত বাদ দেওয়া হয়েছে।জাফর ইকবাল বলেন, �তিনি ছিলেন সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের প্রিয়ূ একজন মানুষ। সে কারণে এমন একটি স্থানেই তাঁর কবর হওয়ূা উচিত, যেন তাঁর অনুরাগীরা সেখানে গিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে পারেন। নুহাশপল্লীতে কবর হলে সেটি সাধারণ লোকচক্ষুর আড়ালে একটি কোণে গিয়ে পড়বে। আমরা আপাতত তিনটি স্থানের কথা ভেবেছি। এর মধ্যে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবি নজরুল ইসলামের সমাধি চত্বর, মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান এবং বনানী কবরস্থান।�হুমায়ূূন আহমেদের মরদেহ বহনকারী ফ্লাইটটি আজ সোমবার সকাল নয়ূটার দিকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।লেখকের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, দুই শিশুপুত্র নিষাদ ও নিনিত, শাশুড়ি সাংসদ তহুরা আলী, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম ও শাওনের বোন সেঁজুতি একই ফ্লাইটে নিউইয়ূর্ক থেকে ঢাকায় এসেছেন। খবর:-ফেয়ার নিউজ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়