মাহবুবুর রশিদঃ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের বুকের তাজা রক্তে ভেজা এই মাটি। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালে আমরা পেয়েছি এই দেশ বাংলাদেশ। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশের এ স্বাধীনতার রয়েছে সুদীর্ঘ রক্তঝরা ইতিহাস। এক সাগর রক্ত ও ল প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এ স্বাধীনতা। গোঠা জাতির সাথে কানাইঘাটের শতাধিক বীর সন্তান মহান মুক্তিযুদ্বে অংশগ্রহণ করে অপরিসীম আত্নত্যাগের গৌরব অর্জন করেন,তাদের মধ্যে একজন সাহসী মুক্তিযোদ্বা হলেন খায়রুল আলম। কানাইঘাটের মূলাগোল কান্দলা গ্রামের মৃত আছদ্দর আলী ও মোছা: নুরুন্নেছা বেগমের সন্তানদের মধ্যে অন্যতম হলেন বীর মুক্তিযোদ্বা খায়রুল আলম। মাত্র ২২ বৎসর বয়সে লেখাপড়ায় অধ্যয়নরত থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর ডাকে পাকিস্থানী শাসকদের বিরুদ্বে ঝাপিয়ে পড়েন তরুন ঢগবগে যুবক খায়রুল আলম। দশম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। যুদ্বে অংশগ্রহণ করায় এস.এস.সি পরীায় অংশগ্রহন করতে পারেননি। বর্তমানে স্ত্রী,চার ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। অর্থের অভাবে ছেলে-মেয়েদের ভাগ্যে লেখাপড়া জুটেনি। বীর সাহসী এই মুক্তিযোদ্বা ৪ নং সেক্টরে মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত ও মেজর রবের নেতৃত্বে কানাইঘাটের ছাপনগর,পাত্রমাটি,ডাকবাংলো,লালারচক মাদ্রাসা,সিলেট সদরের খাদিম,হরিপুর ইত্যাদি স্থানে পাকিস্থানী বাহিনীর সাথে সম্মূখ যুদ্বে তাদেরকে পরাজিত করেন। তিনি ভারতের লোহারবন নামক স্থানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কর্ণেল বাকশীর নেতৃত্বে ট্রেনিং গ্রহণ করেছিলেন। বীর সাহসী এই মুক্তিযোদ্বার চূড়ান্ত গেজেট নং ৪১০৫,বার্তা নং০৫০১০৬০০২৯,বাংলাদেশ এফ এফ নং ২৩৭৩৭,ভারতে ট্রেনিং এর এফ এফ নং৫৮২৫। নির্ভীক এই মুক্তিযোদ্বা বর্তমানে অসুস্থ,টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন না। তিনি খুবই বিনয়ী কন্ঠে বলেন,আমরা যে সাহস ও উদ্দেশ্য নিয়ে যুদ্বে ঝাপিয়ে পড়েছিলাম তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি। লেখকঃ- সাংবাদিক ও শিক্ষার্থী, সদস্যঃ কানাইঘাট প্রেস কাব
ত্রিশ লক্ষ শহীদের বুকের তাজা রক্তে ভেজা এই মাটি। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালে আমরা পেয়েছি এই দেশ বাংলাদেশ। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশের এ স্বাধীনতার রয়েছে সুদীর্ঘ রক্তঝরা ইতিহাস। এক সাগর রক্ত ও ল প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে এ স্বাধীনতা। গোঠা জাতির সাথে কানাইঘাটের শতাধিক বীর সন্তান মহান মুক্তিযুদ্বে অংশগ্রহণ করে অপরিসীম আত্নত্যাগের গৌরব অর্জন করেন,তাদের মধ্যে একজন সাহসী মুক্তিযোদ্বা হলেন খায়রুল আলম। কানাইঘাটের মূলাগোল কান্দলা গ্রামের মৃত আছদ্দর আলী ও মোছা: নুরুন্নেছা বেগমের সন্তানদের মধ্যে অন্যতম হলেন বীর মুক্তিযোদ্বা খায়রুল আলম। মাত্র ২২ বৎসর বয়সে লেখাপড়ায় অধ্যয়নরত থাকা অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর ডাকে পাকিস্থানী শাসকদের বিরুদ্বে ঝাপিয়ে পড়েন তরুন ঢগবগে যুবক খায়রুল আলম। দশম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। যুদ্বে অংশগ্রহণ করায় এস.এস.সি পরীায় অংশগ্রহন করতে পারেননি। বর্তমানে স্ত্রী,চার ছেলে ও চার মেয়ে রয়েছে। অর্থের অভাবে ছেলে-মেয়েদের ভাগ্যে লেখাপড়া জুটেনি। বীর সাহসী এই মুক্তিযোদ্বা ৪ নং সেক্টরে মেজর চিত্ত রঞ্জন দত্ত ও মেজর রবের নেতৃত্বে কানাইঘাটের ছাপনগর,পাত্রমাটি,ডাকবাংলো,লালারচক মাদ্রাসা,সিলেট সদরের খাদিম,হরিপুর ইত্যাদি স্থানে পাকিস্থানী বাহিনীর সাথে সম্মূখ যুদ্বে তাদেরকে পরাজিত করেন। তিনি ভারতের লোহারবন নামক স্থানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কর্ণেল বাকশীর নেতৃত্বে ট্রেনিং গ্রহণ করেছিলেন। বীর সাহসী এই মুক্তিযোদ্বার চূড়ান্ত গেজেট নং ৪১০৫,বার্তা নং০৫০১০৬০০২৯,বাংলাদেশ এফ এফ নং ২৩৭৩৭,ভারতে ট্রেনিং এর এফ এফ নং৫৮২৫। নির্ভীক এই মুক্তিযোদ্বা বর্তমানে অসুস্থ,টাকার অভাবে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন না। তিনি খুবই বিনয়ী কন্ঠে বলেন,আমরা যে সাহস ও উদ্দেশ্য নিয়ে যুদ্বে ঝাপিয়ে পড়েছিলাম তা আজও বাস্তবায়িত হয়নি। লেখকঃ- সাংবাদিক ও শিক্ষার্থী, সদস্যঃ কানাইঘাট প্রেস কাব
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়